জনতার আলো, মোঃ শাহিনুর রহমান, ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি : আজ ২৬ সেপ্টেম্বর ডিমলা উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসে গিয়ে দেখা গেল কয়েকজন নারী পুরুষ গবাদি পশু ও ছাগল নিয়ে এসেছেন চিকিৎসা করানোর জন্য কিন্তু ২/৩ ঘন্টা ধরে অপেক্ষা করে ডাক্তার,কম্পাউন্ডর,পিয়ন, সহ আরো অফিসের কোন কর্মচারীর দেখা পায় নাই।
তারা পাশের ওষুধের দোকান থেকে ডাক্তারের নাম্বার নিয়ে ফোনে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলে ডাক্তার তাদের ৪ টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। গরুর বাছুরের পেট ফাপা গুরুত্বর অবস্থা।
এই গরুর বাছুরটি নিয়ে আসেন পার্শ্ববর্তী জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা, রুস্তম আলী, বাদল মিয়া, ও ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের সিংপাড়া গ্রামের এমরান হোসেন, হাছিনুর রহমান তাদের ছাগলের বাচ্ছার অসুবিধার কারনে প্রাণী সম্পদ অফিসে আসেন। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ প্রাণীসম্পদ অফিসের কাউকে না পেয়ে তারা হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরে যান।
এলাকাবাসী জানায় আজ বেশ কিছুদিন যাবৎ ডিমলা প্রাণী সম্পদ অফিস এমনি করে হ-জ-ব-র-ল অবস্থায় চলছে দেখার কোন লোক নেই।
এসময় ৪ জন্য সংবাদকর্মী উপজেলা প্রাণী সস্পদ অফিসের কান্ডকৃর্তী প্রত্যক্ষ করেন ও ফোনে ডিমলা উপজেলার প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল হাসান এর সাথে মুঠো ফোনে যোগযোগ করলে তিনি ফোনটি কেটে দেন ও আবার ফোন ধরেন না।
এ বিষয়ে সরকারের প্রাণী সম্পদ বিষয়ক উদ্ধর্তন কর্মকর্তার নিকট এসব কর্মকর্তা কর্মচারীর ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানানো হচ্ছে।
জনতার আলো/বৃহস্পতিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮/শোভন
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.