আগে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার প্রস্তাব অনুযায়ী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সিনিয়র সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি দিয়ে আসতেন।বর্তমানে প্রধান শিক্ষকের পদটি দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত হওয়ায় পদোন্নতির বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর ন্যস্ত।
পাঁচবিবি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সোলাইমান মিঞা কে এবিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি পাঠদান ব্যহত হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন,প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য থাকা বিদ্যালয়ের তালিকা সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.